নিউজ ডেস্ক: পরীক্ষা হয়নি অথচ রিপোর্টট পজিটিভ । হইচই কান্ড পূর্ব বর্ধমানের কাটোয়ায়।
জানা গেছে, কাটোয়া পৌরসভার সাফাই কর্মীদের করোনা পরীক্ষার জন্য ৩৫ জনের তালিকা তৈরি করে কাটোয়া মহকুমা হাসপাতালে পাঠানো হয়। কিন্তু শারীরিক অসুস্থতার কারণে এক জন এদিন মারা যায়। তাকে শ্মশানে নিয়ে যাওয়ার জন্য ১৮ জন সাফাইকর্মী সেদিন পরীক্ষার জন্য হাজির থাকতে পারেনি। যদিও বাকিদের পরীক্ষা হয়। যারা হাজির থাকতে পারেনি তাদের মধ্যে ছিলেন সন্তোষ হরিজন নামে এক সাফাইকর্মী।
কিন্তু এদিন রিপোর্ট এলে জানা যায় সন্তোষ হরিজনের করোনা রিপোর্ট পজেটিভ। এরপরই হইচই কান্ড বেঁধে যায়। লালারসের নমুনা সংগ্রহ না করেই কি করে রিপোর্ট পজিটিভ আসে তা ভেবে কূলকিনারা পাচ্ছে না কেউই।
পুরপ্রশাসক রবীন্দ্রনাথ চট্টোপাধ্যায় এই বিষয়টি কাটোয়া হাসপাতালের সুপারকে জানায়। হাসপাতালের সুপার রতন শাসমল জানিয়েছেন, বিষয়টি খোঁজ নিয়ে দেখছেন।
৪০ জন সাফাই কর্মীকে কোয়ারেন্টিন করা হয়েছে।
নমুনা সংগ্রহ না করে কিভাবে করোনা রিপোর্ট চলে এলো তা নিয়ে প্রশ্ন উঠছে সব মহলে।